এমনিতেই দর্শক উৎসাহ কম। তারওপর যদি লো স্কোরিং ম্যাচ হয়, তাহলে কি হবে? আয়োজনটাই না মাঠে মারা যায়! এমন শঙ্কা কিন্তু ছিল। কারণ, শেরে বাংলার উইকেট যে ঠিক টি-টোয়েন্টি উপযোগি নয়।
হোম অব ক্রিকেটের পিচ বরাবরই স্লো। লো। বল দেরিতে ব্যাটে আসে। বাউন্সও থাকে কম। কাজেই হাত খুলে খেলা কঠিন। ফ্রি-স্ট্রোক প্লে, বিগ হিট নেয়াও সহজ কম্ম নয়।
এবার অবশ্য ভিন্ন চিত্র। প্রথম ম্যাচে মোহাম্মদ মিঠুনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সিলেট ১৬২ রানের লড়াকু পুঁজি গড়েও হেরেছে ৫ উইকেটে। খেলা শেষ হয়েছে ৬ বল আগে। আর দ্বিতীয় ম্যাচে লঙ্কান দাসুন শানাকার উত্তাল উইলোবাজিতে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের রান গিয়ে ঠেকলো ১৭৩-এ।