Logo
শিরোনাম:
বাসন থানা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব তানভীর সিরাজের নেতৃত্বে বাসন থানা বিএনপি এখন ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী। গাজীপুরে হারিকেন এলাকায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ। বিদেশে পাঠানোর কথা বলে ১৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন প্রতারক দেলোয়ার। বরকতময় রাত শবে বরাতের ফজিলত। মোজাম্মেলের বাড়িতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ৩৫। গাজীপুরে শহীদ সাইফুল ইসলাম (সেকুল) স্মরণে দোয়া মাহফিল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীকে গাজীপুর ডিসি অফিসের সামনে দুর্বৃওের গুলি। গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাটপার সিটারদের জন্ম এই গাজীপুরের মাঠিতে হবে না ইনশাআল্লাহ” (আলহাজ্ব মোঃ তানভীর সিরাজ)। গজারিয়াপাড়া হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসার ১৮ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশের বেতন জাতীয় স্কেলে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ

সারা দেশের ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশকে সরকারি চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদমর্যাদা দিয়ে জাতীয় বেতন স্কেলে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রোববার এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।

রিটকারি আইনজীবী ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এই রিট মামলায় আগামী মঙ্গলবার আরও নির্দেশনা ও পর্যবেক্ষণ দেবেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব ও ব্যারিস্টার মোজাম্মেল হক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ওয়েস আল হারুনী।

২০১৭ সালের ৩ ডিসেম্বর গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের ৪র্থ শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের স্কেলের সমপরিমাণ বেতন কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।

তার আগে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার ধামরাইয়ের টুপিরবাড়ির হাটকুশারা এলাকার বাসিন্দা গ্রাম পুলিশ লাল মিয়াসহ ৫৫ জন গ্রাম পুলিশ এ রিট দায়ের করেন। বর্তমানে প্রায় ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশের একজন দফাদার বেতন পান তিন হাজার চারশ’ এবং মহালদার পান তিন হাজার টাকা।

আইনজীবী হুমায়ন কবির বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে এ বাহিনী বিভিন্ন আইনের অধীনে কাজ করে আসছে। সর্বশেষ স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ সালে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ আইনের অধীনে ২০১৫ সালে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) গ্রাম পুলিশ বাহিনীর গঠন, প্রশিক্ষণ, শৃঙ্খলা ও চাকরির শর্তাবলী সম্পর্কিত বিধিমালা তৈরি করা হয়।

কিন্তু এ বিধিতে তাদের কোনো শ্রেণি নির্ধারণ করা হয়নি। এক দাবির প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় গ্রাম পুলিশকে ৪র্থ শ্রেণির স্কেল নির্ধারণে অর্থ বিভাগকে চিঠি দেয়। কিন্তু কোনো সিদ্ধান্ত না নেয়ায় তারা হাইকোর্টে রিট করেন।

রোববার রায়ের পর, গ্রাম পুলিশ বাহিনী রিট বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. উজ্জ্বল খান, সাধারণ সম্পাদক সায়েদুল দেওয়ান সন্তোষ প্রকাশ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost