Logo
শিরোনাম:
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে স্কুল বসত ঘর পুড়ে ছাই। কক্সবাজার হোটেল থেকে যুবলীগ নেতা এসএম আলমগীর গ্রেফতার। ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লা আটক। গাজীপুর চৌরাস্তা বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার এর ভেজাল মেয়াদউত্তীর্ণ খাবার এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন। গাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানাধীন ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া এলাকায় গত শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে পনেরটি ধারালো অস্ত্রসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। মানবিক হা-মীম যুব ফাউন্ডেশনের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদসহ তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তরিকতপন্থী ভক্তদের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতিকে ভাগ করার কোন সুযোগ নেই,জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা দেশের দুশমন। গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত,৩ বাসে অগ্নিসংযোগ।

৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশের বেতন জাতীয় স্কেলে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ

সারা দেশের ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশকে সরকারি চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদমর্যাদা দিয়ে জাতীয় বেতন স্কেলে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রোববার এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।

রিটকারি আইনজীবী ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এই রিট মামলায় আগামী মঙ্গলবার আরও নির্দেশনা ও পর্যবেক্ষণ দেবেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব ও ব্যারিস্টার মোজাম্মেল হক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ওয়েস আল হারুনী।

২০১৭ সালের ৩ ডিসেম্বর গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের ৪র্থ শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের স্কেলের সমপরিমাণ বেতন কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।

তার আগে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার ধামরাইয়ের টুপিরবাড়ির হাটকুশারা এলাকার বাসিন্দা গ্রাম পুলিশ লাল মিয়াসহ ৫৫ জন গ্রাম পুলিশ এ রিট দায়ের করেন। বর্তমানে প্রায় ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশের একজন দফাদার বেতন পান তিন হাজার চারশ’ এবং মহালদার পান তিন হাজার টাকা।

আইনজীবী হুমায়ন কবির বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে এ বাহিনী বিভিন্ন আইনের অধীনে কাজ করে আসছে। সর্বশেষ স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ সালে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ আইনের অধীনে ২০১৫ সালে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) গ্রাম পুলিশ বাহিনীর গঠন, প্রশিক্ষণ, শৃঙ্খলা ও চাকরির শর্তাবলী সম্পর্কিত বিধিমালা তৈরি করা হয়।

কিন্তু এ বিধিতে তাদের কোনো শ্রেণি নির্ধারণ করা হয়নি। এক দাবির প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় গ্রাম পুলিশকে ৪র্থ শ্রেণির স্কেল নির্ধারণে অর্থ বিভাগকে চিঠি দেয়। কিন্তু কোনো সিদ্ধান্ত না নেয়ায় তারা হাইকোর্টে রিট করেন।

রোববার রায়ের পর, গ্রাম পুলিশ বাহিনী রিট বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. উজ্জ্বল খান, সাধারণ সম্পাদক সায়েদুল দেওয়ান সন্তোষ প্রকাশ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!