Logo
শিরোনাম:
কালিগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন ৮ ও ৯নং ওয়ার্ড এর উদ্যোগে বাংলাদেশ জামাত ইসলামীর ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান। স্বদেশের প্রতি মায়া মমতা, আকর্ষণ হলো স্বদেশপ্রেম নজরুল বেপারী বন্দুকের ফাঁকা গুলিতে ঐতিহাসিক শোলাকিয়ায় ১৯৮তম ঈদুল আজহার জামাত আদায়,লাখো মুসল্লির অংশগ্রহণ,চার স্তরের নিরাপত্তা বলয় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট, ধীরগতির ভোগান্তি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কেও ছবি তোলা আর দাম জানায় উৎসাহ, গাবতলীর হাটে ‘প্রিন্স মামুন’ উটের দাম ৩০ লাখ টাকা! সিলেট আইবিআইটি শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু! পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে গাজীপুর মহাসড়কের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে জিএমপি কমিশনার। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শ্রীপুর পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ড বাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন মোঃ ইকবাল প্রধান গাজীপুর মহানগর এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । গাজীপুরে পোশাক কারখানার পানি পান করে অসুস্থ ৯০ শ্রমিক, এক দিনের ছুটি ঘোষণা

‘রাজাকারের তালিকায় বিএনপি-জামায়াতের কারসাজি থাকতে পারে’

বিতর্কিত রাজাকারের তালিকায় অনেক মুক্তিযোদ্ধার নাম প্রকাশ হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত ২৫-৩০ বছর ক্ষমতায় থাকাকালীন হয়তো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রক্ষিত কাগজপত্র ম্যানিপুলেট (কারসাজি) করে থাকতে পারে, সেখানে কারচুপি করে কিছু কথা লিখে যেতে পারে। যেটা আমরা কল্পনাও করিনি। সে কারণে আমাদের ভুল হয়ে গেছে, তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।’

বুধবার দুপুরে মানিকগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধাদের এক সমাবেশে তিনি এ সব কথা বলেন। জেলা শহরের বিজয়মেলা মাঠে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এই সমাবেশের আয়োজন করে।

রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করে ‘বল্লার চাকে’ হাত দিয়েছেন জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী বলেন, কেউ যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

‘আমি জানি, বল্লার চাকে হাত দিয়েছি রাজাকার-আলবদরের তালিকা প্রকাশ করে। এখন বিভ্রান্তি করে কেউ যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে সেদিকে সবার নজর দিতে হবে’, যোগ করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, ‘দুই-চারজন মুক্তিযোদ্ধার নাম রাজাকারের তালিকায় আসায় তারা দুঃখ পেয়েছেন। আমার নাম এই তালিকায় আসলে যেমন কষ্ট পেতাম, তালিকায় তাদের নাম আসায় একই কষ্ট পাচ্ছি। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম থাকলে আমরা অচিরেই যাচাই-বাছাই করে সে নামগুলো প্রত্যাহার করে নেব। তবে রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামসদের নাম থাকবেই। পরবর্তীকালে যে তালিকা প্রকাশ করা হবে যেগুলো জেলা প্রশাসকের কার্যালয় বা ইউএনও কার্যালয় থেকে উদ্ধার করে পর্যায়ক্রমে প্রকাশ করা হবে। পরবর্তী সময়ে আর যেন ভুল না হয়, তা আমরা যাচাই-বাছাই করে প্রকাশ করব।’

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, এই তালিকায় ইচ্ছাকৃত ভুল ছিল না। রাজাকারদের তালিকায় যাদের নাম ছিল, তা সঠিক ছিল বলে বিশ্বাস করা হয়েছিল। এ কারণে যাচাই-বাছাই না করেই তালিকা প্রকাশ করায় আমরা এই হোঁচট খেয়েছি। কাজ করতে গেলে ভুল তো হতেই পারে। ৬৪ জেলার ৪৬০টি উপজেলার যে সম্পূরক তালিকা আসবে পূর্ণ সতর্কতার সঙ্গে সেই তালিকা প্রকাশ করা হবে। ত্রুটিপূর্ণ তালিকা মন্ত্রণালয়ের নিজ উদ্যোগে সংশোধন করা হবে।’

মুক্তিযুদ্ধকালীন জেলা কমান্ডার তোবারক হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষা অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান হানজালা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন, মানিকগঞ্জ পৌরসভার মেয়র গাজী কামরুল হুদা এবং জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল মজিদ প্রমুখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost