জনাব মোঃ গোলাম মোস্তফা কামাল দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসী।
১ নিল আর্মস্ট্রং চাঁদে ভ্রমন মিথ্যার প্রমান মিলতেছে এখন এবং সাধারন মানুষ দের কে ভানিয়ে বোকা গোটা বিশ্ব কে দিয়েছে ধোঁকা এবং ১৯৬৯ সনের জুলাই মাসের ১৬ তারিখ হইতে ২৪ তারিখ পর্যন্ত এই ৮ দিন যুক্তরাষ্ট্রের নিল আর্মস্ট্রং তাহার সঙ্গিরা চাঁদে ভ্রমন করিয়া গোটা বিশ্বকে জয় করিয়া ছিলেন এবং যখনই গোটা বিশ্ব নিল আর্মস্ট্রং এর চাঁদে ভ্রমণের কাহিনী শুনিতে পায় তখন হইতে নিল আর্মস্ট্রং ও সঙ্গিদের কে চাঁদে ভ্রমনের সুবাদে গোটা বিশ্বে যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শন করিয়া ছিলেন এবং ১৯ ৬৯ সনের জুলাই মাসে আসলেই কি নিল আর্মস্ট্রং সত্যিই চাঁদে ভ্রমন করিয়া ছিলেন কি না এবং ১৯ ৬৯ সনের জুলাই মাসে যদি নিল আর্মস্ট্রং চাঁদে ভ্রমন না করিয়া থাকেন তাহলে জুলাই মাসের ১৬ তারিখ হইতে ২৪ তারিখ পর্যন্ত এই ৮ দিন নিল আর্মস্ট্রং আসলে কোথায় ছিলেন এবং আসলেই কি এই পর্যন্ত চাঁদের পিঠে বিশেষ করিয়া কোন মানবের পা পড়ছে কি না এবং নিল আর্মস্ট্রং ও তাহার চাঁদে ভ্রমণের সঙ্গীরা কি আসলেই বিজ্ঞানী কি না এবং নিল আর্মস্ট্রং ও তাহার সঙ্গীরা যদি বিজ্ঞানী না হয় তাহলে আসল বিজ্ঞানী কে বা কাহারা এবং উপরে বর্ণিত কথা ও প্রশ্ন গুলার সঠিক তথ্য অথবা সঠিক জভাব আছে কি এবং এবার একটু ভালো ভাবেই চিন্তা ভাবনা করিয়া দেখা যাক আমার খুদ্র জ্ঞানে কি বলে
২ দ্বিতীয় অপশন এবং প্রথমেই দেখা যাক চাঁদ ও পৃথিবীর কোথায় কাহার অবস্থান এবং পৃথিবী কিন্তু এক স্থানে স্থির থাকিয়া লাটিমের মতো বিরামহীন ভাবে গুরিতে থাকে এবং চাঁদের বেলায় কিন্তু তাহা নহে চাঁদ আমাদের পৃথিবীকে বিরামহিন ভাবেই প্রদক্ষিন করিতে থাকে অথবা চাঁদ আমাদের পৃথিবীর চতুর পার্সেই আপন গতিতেই গুরিয়া বেড়ায় এবং আমাদের পৃথিবীটা কিন্তু একটি আকর্ষণ সার্কেলের মধ্য সেন্টারে অবস্থিত আর ওই আকর্ষণ সার্কেলের বাহিরে থাকিয়া চাঁদ আমাদের পৃথিবীকে বিরামহীন ভাবেই প্রদক্ষিন করিয়া যাইতেছে এবং আমাদের পৃথিবী হইতে চাঁদ সারে উনত্রিশ গুন বড় অথবা আমাদের পৃথিবীর আয়তন হচ্ছে সাধারণত্ব ৪৫০০০ বর্গ কিলোমিটার এবং আমাদের পৃথিবীর তুলনায় চাঁদ সাড়ে উনত্রিশ গুন বড় হবার কারনে চাঁদের আয়তন হচ্ছে ১৩২৭৫০০ বর্গ কিলোমিটার হইয়া থাকে এবং যেই আকর্ষণ সার্কেল টির বাহিরে থাকিয়া চাঁদ আমাদের পৃথিবীকে বিরামহীন ভাবেই প্রদক্ষিণ করিয়া যাইতেছে ঐ আকর্ষণ সার্কেল টির আয়তন প্রায় চাঁদের সমান ১৩২৭৫০০ বর্গ কিলোমিটার হইয়া থাকে এবং যাহার কারনে আমরা প্রতি সারে উনত্রিশ পরেই পূর্ব আকাশে সন্ধ্যা কালে পূর্ণিমার চাঁদ দেখিতে পাই এবং আমাদের পৃথিবীটা কিন্তু প্রতি ঘণ্টায় ১৮৭৫ কিলোমিটার গতি ভেগে গুরিতে থাকে এবং চাঁদও কিন্তু প্রতি ঘণ্টায় ১৮৭৫ কিলোটার গতি ভেবে গাড়ির হুইলের মতোই গড়িয়ে আপন গতিতেই সামনের দিকে আগাইতে থাকে আমাদের পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করিতে গিয়ে এবং চাঁদের চুম্বক শক্তি আকর্ষণেই কিন্তু আমাদের পৃথিবীটা বিরামহীন ভাবেই এক স্থানে থাকিয়া লাটিমের মতোই গুরিতে থাকে এবং পৃথিবী হইতে চাঁদ সারে উনত্রিশ গুন বড় হবার কারনেই চাঁদের এক গুরুন সমান পৃথিবীর সারে উনত্রিশ গুরুন অথবা সারে উনত্রিশ দিন হইয়া থাকে এবং আমাদের পৃথিবীতে কিন্তু ২৪ ঘণ্টায় এক দিন হইয়া থাকে এবং চাঁদে কিন্তু পৃথিবীর সারে উনত্রিশ দিন অথবা ৭০৮ ঘণ্টায় একদিন হইয়া থাকে এবং সাধারণত্ব অমাবস্যার চাঁদ কিন্তু পৃথিবী ও সূর্যের মধ্য খানে অবস্থান নিয়ে থাকে আর এই কথা যদি সত্যি হইয়া থাকে তাহলে অমাবস্যার চাঁদের সময় চাঁদের পিঠে পৃথিবীর তুলনায় পঞ্চ গুন তাপমাত্রা বেসি থাকে তাহার কারন হচ্ছে পৃথিবীর তুলনায় অমাবস্যার চাঁদ সূর্যের অতি নিকটে থাকে এবং পূর্ণিমার চাঁদ কিন্তু আমাদের পৃথিবীর ছায়া পথে অবস্থান নিয়ে থাকে এবং পূর্ণিমার চাঁদের সময় আমাদের পৃথিবীটা চাঁদ ও সূর্য দুয়ের মধ্য খানে অবস্থান নিয়ে থাকে এবং এই পূর্ণিমার চাঁদের সময় আমাদের পৃথিবী হইতে ৫৫০০০০ কিলোমিটার ছায়া পথের বিতরে থাকে আর এই কথা যদি সত্যি হইয়া থাকে তাহলে পূর্ণিমার চাঁদের গায়ে তাপমাত্রা বিয়োগ থাকে অথবা পূর্ণিমার চাঁদের গায়ে ভরফের চাইতেও ঠাণ্ডা থাক এবং অমাবস্যার ৭ দিন পরে অথবা পূর্ণিমার ৭ দিন পরে চাঁদ কিন্তু আমাদের পৃথিবীর লেভেলে থাকে আর এই সময় চাঁদের পিঠে প্রায় আমাদের পৃথিবীর সমান তাপমাত্রা থাকে আমি মনে করি এবং সাধারণত্ব উপরে বর্ণিত কথা গুলার দিকে খেয়াল রাখিয়া অথবা লক্ষ্য রাখিয়া নিম্নে বর্ণিত নিল আর্মস্ট্রং এর মিথ্যা চাঁদে ভ্রমণের কাহিনী পড়িতে থাকুন
৩ তৃতীয় অপশন এবং প্রথমেই দেখা যাক নিল আর্মস্ট্রং কীসের সাহায্যে চাঁদে ভ্রমন করে ছিলেন এবং এই রকম কিছু দৃশ্যমান দেখিতে পাই একটি রকেট চাঁদ কে কেন্দ্র করিয়া নিক্ষেপ করা হয় এবং ঐ রকেটের আরোহী হইয়া নাকি নিল আর্মস্ট্রং তাহার সঙ্গীদের কে নিয়ে চাঁদে ভ্রমন করিয়া ছিলেন এবং আমরা সাধারণত্ব পৃথিবী হইতে দেখিতে পাই একটি রকেট পিছন দিয়ে দুয়া ছারিয়া চাঁদ অভিমুখে যাইতে থাকে এবং ঐ রকেট টি যতোই সম্মুখ দিকে যাইতে থাকে কিন্তু ততোই ঐ রকেট টির পিছন দিক দিয়ে জলিয়া পুড়িয়া আস্তে আস্তে কমতে থাকে অথবা আস্তে আস্তে ছোট হইতে থাকে কিন্তু ইহার মধ্যে এমন এক সময় আসে যখন ঐ রকেট টি চাঁদের অতি নিকটে চলিয়া যায় তখন ঐ রকেট টি জলিয়া পুড়িয়া শেষ হইয়া যায় এবং যখনই ঐ রকেট টি চাঁদের অতি নিকটে যাবার পরে জলিয়া পুড়িয়া শেষ হইয়া যায় তখনোই ঐ রকেট টির মাথা হইতে একটি বলের মতোই বাহির হইতে দেখা যায় এবং ঐ রকেটের মাথা হইতে বাহির হওয়া বলটি দেখা যায় কিছুক্ষণ চাঁদের আকাশে উড়িতেছে এই রকম কিছু দেখা যায় এবং ইহার কিছুক্ষণ পরে আবার দেখা যায় ঐ চাঁদের আকাশে উড়ন্ত বলটি হইতে একটি বেলুনের মতোই বাহির হইয়া চাঁদের পিঠে আস্তে আস্তে নামতেছে এই রকম কিছু দেখা যায় এবং ইহার কিছুক্ষন পরে আবার দেখা যায় ঐ উড়ন্ত বেলুন হইতে কিছু একটি চাঁদের পিঠে আছরে পড়িয়াছে কিন্তু যেই পদার্থটি চাঁদের পিঠে আছরে পড়িয়াছে ঐ পদার্থটি হইতে বিশেষ কোন মানুষ বাহির হইতে দেখা যায়নি এবং আমার উপরে বর্ণিত ৩ নং অপশনের কথা গুলা যদি সত্যি হইয়া থাকে তাহা হইলে নিল আর্মস্ট্রং কোন পরিবহণ অথবা কোন নভোযান দিয়ে চাঁদে ভ্রমন করিয়া ছিল ।
সহ- প্রকাশক,
এস এ আশিক
মাতৃবাংলা ২৪ টিভি
আপডেট নিউজ পেতে,
পেইজ:- মাতৃবাংলা ২৪ টিভি
ওয়েবসাইট:-matribangla.com
ইউটিউব চ্যানেল: -মাতৃবাংলা ২৪ টিভি