Logo
শিরোনাম:
নিরাপদে চলাচলের জন্য গাজীপুরের শহরে রেলক্রসিং ফুটওভারব্রীজ,শহরের রাস্থা মেরামতের দাবিতে মানববন্ধন। গাজীপুর অপরাধমুক্ত ও বসবাসযোগ্য শহর গড়তে মতবিনিময় জিএমপি কমিশনার। গাজীপুর সিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমানকে ভারতে পালানোর সময় গ্রেফতার। গাজীপুর বাংলাবাজার এলাকায় মোটরসাইকেল-অটোরিকশার সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন বকেয়া বেতনের দাবিতে ৬০ ঘন্টা পেরিল শ্রমিক অবরোধ। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান ন্যাশনাল পার্ক এ তিন নাম্বার গেটের সামনে মানববন্ধন করেছে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকগণ। গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে স্কুল বসত ঘর পুড়ে ছাই। কক্সবাজার হোটেল থেকে যুবলীগ নেতা এসএম আলমগীর গ্রেফতার। ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লা আটক। গাজীপুর চৌরাস্তা বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার এর ভেজাল মেয়াদউত্তীর্ণ খাবার এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন।

করোনায় ৯ জনের মৃত্যু

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল আটটা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত) করোনায় নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় দেশে ৬৫৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আগের দিন করোনায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ওই দিন শনাক্তের সংখ্যা ছিল ৫২১।

আজ বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৭৬১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৮। আগের দিন এ হার ছিল ১৭ দশমিক ১৮।

সংক্রমণের শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশে ১৯ লাখ ৯১ হাজার ৩১ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ১৫ হাজার ৮৬০ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ২১২ জনের।

গত ২৪ ঘণ্টায় যে ৬৫৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৫৭৮ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরসহ ঢাকা জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭৬। বাকি বিভাগগুলোর মধ্যে চট্টগ্রামে ৫১, রংপুর ১৫, রাজশাহীতে ৪, সিলেটে ৬ এবং ময়মনসিংহ ও বরিশালে একজন করে করোনা শনাক্ত হয়। এ সময় খুলনা বিভাগে কারও করোনা শনাক্ত হয়নি।

বাংলাদেশে প্রথম করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এর পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশে করোনা সংক্রমণের চিত্রে কয়েক দফা ওঠানামা করতে দেখা গেছে।করোনা পরিস্থিতি প্রায় সাড়ে তিন মাস নিয়ন্ত্রণে থাকার পর গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। করোনার নতুন ধরন অমিক্রনের প্রভাবে দ্রুত বাড়তে থাকে রোগী শনাক্ত ও শনাক্তের হার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে নিয়মিতভাবে রোগী শনাক্ত ও শনাক্তের হার কমেছে। দেশে সংক্রমণ কমে আসায় আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। তুলে নেওয়া হয় করোনাকালীন বিধিনিষেধ। ২৫ মার্চ থেকে ১২ জুন পর্যন্ত দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০০-এর নিচেই ছিল। এর পর থেকে তা বেড়েছে।

১৩ থেকে ১৯ জুন—এই এক সপ্তাহে এর আগের সপ্তাহের তুলনায় শনাক্তের সংখ্যা ৩৮৩ শতাংশ বেড়ে যায়। এরপরের সপ্তাহে অর্থাৎ ২০ থেকে ২৬ জুন শনাক্তের সংখ্যা বাড়ে ২৯৯ শতাংশের বেশি। তবে পরবর্তী সপ্তাহে অর্থাৎ ২৭ জুন থেকে ৩ জুলাই আগের সপ্তাহের চেয়ে প্রায় ৫৩ শতাংশ বেশি করোনা শনাক্ত হয়। তবে সর্বশেষ সপ্তাহে অর্থাৎ ৪ থেকে ১০ জুলাই এ সংখ্যা ১৭ শতাংশ কমে যায়।

এবার করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অমিক্রনের দুটি উপধরন বিএ ৪ ও ৫ দায়ী বলে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় বিএ ৫।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!