বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন মো. খোরশেদ আলম।
মঙ্গলবার সকাল ৯ ঘটিকায় ঘোড়াশাল রেলস্টেশনের সামনে চামড়াব এলাকার একটি রেলক্রসিংয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মরহুম মো.খোরশেদ আলম মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া এলাকার মো. সাদেক আলীর ছেলে। তিনি ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৭ নাম্বার ইউনিটে সহকারী প্রকৌশলীর দায়িত্ব পালন করতেন।
গতকাল বাদ জোহর ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রর খেলার মাঠে তাহার প্রথম জানাজা ও তাহার নিজ বাড়ি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া গ্রামে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
মরহুম মো.খোরশেদ আলমের জানাজায় ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ জহুরুল ইসলাম উপস্থিত থেকে মরহুমের আত্মার মাগফের কামনা করেন এবং এই ক্ষতি পূরণ হবার নয় বলে মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
মরহুম মো.খোরশেদ আলম বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মদক্ষতার পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন।
তিনি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতি (বিউবো-ডিপ্রকৌস), ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন একই সাথে দক্ষতার সাথে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতেও দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া তিনি ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ আইডিইবি ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। মরহুম মো.খোরশেদ আলমের মৃত্যুতে ঘোড়াশাল ডিপ্রকৌস এর সাধারণ সম্পাদক জনাব এ.এফ.এম জাহিদ হাসান বলেন ,আমরা একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার এর সাথে একজন দক্ষ সংগঠককে হারালাম, আমাদের এই ক্ষতি কখনোই পূরণ হবার নয়। পরে তাহার নিজ গ্রাম মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বাদ আসর দ্বিতীয় জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।