Logo
শিরোনাম:
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে স্কুল বসত ঘর পুড়ে ছাই। কক্সবাজার হোটেল থেকে যুবলীগ নেতা এসএম আলমগীর গ্রেফতার। ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লা আটক। গাজীপুর চৌরাস্তা বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার এর ভেজাল মেয়াদউত্তীর্ণ খাবার এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন। গাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানাধীন ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া এলাকায় গত শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে পনেরটি ধারালো অস্ত্রসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। মানবিক হা-মীম যুব ফাউন্ডেশনের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদসহ তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তরিকতপন্থী ভক্তদের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতিকে ভাগ করার কোন সুযোগ নেই,জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা দেশের দুশমন। গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত,৩ বাসে অগ্নিসংযোগ।

শ্বশুর বাড়িতে দাওয়াতে এসে লাশ হলেন জামাই।

রংপুরের পীরগাছা উপজেলার দেউতিতে শ্বশুর বাড়িতে দাওয়াতে এসে আবু তাহের নামে (৪৫) এক ব্যক্তি খুন হয়েছেন। নিহত আবু তাহের একই এলাকার আয়নালের ছেলে। গতকাল রোববার (১৬ অক্টোবর) রাতে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে

স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার পাশে ৩০ শতাংশ জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল স্থানীয় নূর হোসেন ও আবু কালামের। ওই ঘটনায় গত ১১ অক্টোবর মারামারি হয় দুইপক্ষের। পরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তসলিম উদ্দিনের হস্তক্ষেপে বিষয়টি মীমাংসা হয়।

কিন্তু মীমাংসা উপেক্ষা করে রোববার দিন থেকেই উত্তেজনা ছড়ায় আবু কালামের লোকজন। একপর্যায়ে মধ্যরাতে বেশ কিছু লোকজন নিয়ে হামলা চালায় নূর হোসেনের বাড়িতে। সেসময় দাওয়াতে আসা আবু তাহের দরজা খুলে বের হলে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের স্ত্রীর বড় ভাই নুর হোসেন জানান, ভগ্নিপতিকে দাওয়াত দিয়েছিলাম। খাওয়া করে রাত হওয়ায় আর বাড়ি যেতে দেইনি তাকে। রাত আড়াইটার  দিকে বেশ কিছু ছেলে এসে আমার বাড়ি ঘর ভাঙচুর করে। এ সময় আমার ছেলে ও ভগ্নিপতি বের হলে তাদের ওপর হামলা চালায় তারা। এতে রাতেই আবু তাহের মারা যায়। তার কি দোষ ছিল? কিছু না জানা ছেলেটাকে এভাবে মারল দুর্বৃত্তরা। আমি তাদের চিনেছি। এই হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই।

নিহতের ছেলে রাসেল বলেন, আমার বাবাকে রাতে মামা দাওয়াত দিয়েছিলেন। সেই দাওয়াতে এসেছিলেন বাবা। উনি তো কারো সঙ্গে মারামারি করেননি। ওনাকে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে কেন মারলো তারা? আমরা এতিম হলাম। আমার ছোট বোন ও মা আছে। এখন কীভাবে চলবো কিছুই কূলকিনারা পাচ্ছি না। আমার বাবার হত্যার বিচার চাই।

এ ব্যাপারে পীরগাছা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম বিল্লাহ জানান, শুনেছি জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে একজনের মৃত্যু হয়েছে। অভিযোগ দিলে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এখনো হত্যাকাণ্ডের ঘটনার বিস্তারিত কারণ জানা যায়নি।

মাতৃবাংলা ২৪ টিভি

নিজস্ব পতিনিধি রংপুর


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!