Logo
শিরোনাম:
ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদসহ তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তরিকতপন্থী ভক্তদের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতিকে ভাগ করার কোন সুযোগ নেই,জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা দেশের দুশমন। গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত,৩ বাসে অগ্নিসংযোগ। গাজীপুরে আবারও লিফট দুর্ঘটনা,১০ তালা থেকে পড়ে রোগীর স্বজনের মৃত্যু। সাবেক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী। গাজীপুরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন গাজীপুরের নবাগত জেলা প্রশাসক ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। গাজীপুরে রাতের আঁধারে বনবিভাগের গাছ কেটে উপার্জন করা হচ্ছে অর্থ ধ্বংস করা হচ্ছে বন। ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়েছে, এটা ঠিক, কিন্তু তার যে প্রেতাত্মা, ভুত-সেই ভূতগুলা রয়ে গেছে।

টঙ্গীতে একাধিক বার মাদক মামলায় জেল খাটার পরেও থেমে নেই রানীর মাদক ব্যবসা।

মাতৃবাংলা ২৪ টিভি/ নিজস্ব প্রতিবেদন

টঙ্গীতে একাধিক বার মাদক মামলায় জেল খাটার পরেও থেমে নেই রানীর মাদক ব্যবসা।

গাজীপুর মহানগর টঙ্গী পূর্ব থানাধীন ৪৬ নং ওয়ার্ড কেরাণীরটেক বস্তুির মাদক সম্রাজ্ঞী সুমাইয়া আক্তার রানী একাধিক বার ইয়াবা হিরোইন গাঁজা ও চুরি ছিনতাই এবং মানি লন্ডারিং মামলায় জেল খাটার পরেও থেকে নেই তার বিভিন্ন ধরনের মাদক ব্যবসা। এ যেন দেখার কেউ নেই? সুমাইয়া আক্তার রানীর পরিবারের সবাই মাদক ব্যবসায়ী তারা ব্যাংকের মাঠ বস্তি, কেরানিরটেক বস্তি, মাজার বস্তি, এরশাদনগর বস্তি সহ গাজীপুরের সকল জায়গাতে মাদকে সয়লাব করে রেখেছে। শুধু তাই নয় তিনি একাধিক বিয়েও করেছেন। দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে তার একাধিক স্বামী ধনি বেক্তি দেখে বিয়ে করার পরে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে পরে তাদেরকে ডিভোর্স দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব ভুক্তভোগী প্রতিবাদ করতে গেলে তাদেরকে মিথ্যা মাদক মামলা ও নারী নির্যাতন মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগও পাওয়া যায়। তার প্রথম স্বামীর বাড়ি আখাউড়া এলাকা ভারতের বর্ডার হওয়ার কারনে ভারত থেকে বড় বড় চালান এনে গাজীপুরের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করে আসছে। তার নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। রানীর কিছু দিন আগে গাজীপুর ডিবি পুলিশের হাতে টঙ্গী পূর্ব থানাহধীন মরকুন মধ্যেপাড়া থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করিয়া এই মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার কাছ থেকে ৩ শত পিচ ইয়াবা উদ্ধার করে। গ্রেফতারকৃত সুমাইয়া আক্তার রনী (৩৫) এর বিরুদ্ধে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়ে ছিল। বর্তমানে জেল থেকে বাহির হয়ে আখাউড়া ও টেকনাফের মাদক সম্রাট জনি এবং তার অপর স্ত্রী ছেনুরা দেশের বিভিন্ন জায়গাতে মাদক ক্রয় বিক্রয় করে যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়ে কামিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। একটি অনুসন্ধানে জানা যায় রানীর বাবা ফরিদপুর থেকে টঙ্গীর কেরানিরটেক বস্তিতে আশ্রয় নেয় সুমাইয়া আক্তার রানী ও তার পরিবার। চার বছর যেতে না যেতেই তিনি মাদক ব্যবসা করে কোটিপতি বনের যান।তার বনো মালাই ১০ কাঠা জমির উপর কয়েক কোটি টাকা খরচ করে বানিয়েছে ডুপ্লেক্স বাড়ি এছাড়াও কারণ এটা বস্তিতে রয়েছে আটতলা একটি ভবন। তার নিজস্ব এক এক সময় এক একটি গাড়ি ব্যবহার করেন। গাড়ির বর্তমান বাজার মূল্য কয়েক কোটি টাকা। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় দুই থেকে তিন মাস আগে টঙ্গী জংশনে একটি ট্রেন থামলে সেই ট্রেনটিতে ১০ থেকে ১২ জন লোক ডাকাতি করে এই ডাকাতের নেতৃত্ব দেন সুমাইয়া আক্তার রানীর ছেলে রায়হান । রানীর ছোট ছেলে রুহুলকে পরবর্তীতে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করলে তখন তার কাছ থেকে ৫০০ পিস ইয়াবা টেবলেট উদ্ধার করে।২০১৮ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত অস্ত্র ও মাদকের গডফাদার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!