Logo
শিরোনাম:
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান ন্যাশনাল পার্ক এ তিন নাম্বার গেটের সামনে মানববন্ধন করেছে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকগণ। গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে স্কুল বসত ঘর পুড়ে ছাই। কক্সবাজার হোটেল থেকে যুবলীগ নেতা এসএম আলমগীর গ্রেফতার। ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লা আটক। গাজীপুর চৌরাস্তা বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার এর ভেজাল মেয়াদউত্তীর্ণ খাবার এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন। গাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানাধীন ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া এলাকায় গত শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে পনেরটি ধারালো অস্ত্রসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। মানবিক হা-মীম যুব ফাউন্ডেশনের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদসহ তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তরিকতপন্থী ভক্তদের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতিকে ভাগ করার কোন সুযোগ নেই,জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা দেশের দুশমন।

প্রতিবেশী ভাড়াটিয়ার ছুরিকাঘাতে এক অন্তঃসত্ত্বা স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে।

মাতৃবাংলা

গাজীপুর বিশেষ পতিনিধি/ আলীহোসেন

গাজীপুর মহানগরীর সদর থানার দক্ষিণ সালনা মন্ত্রিবাড়ী এলাকায় প্রতিবেশী ভাড়াটিয়ার ছুরিকাঘাতে এক অন্তঃসত্ত্বা স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তাকে রক্ষা করতে গিয়ে আহত হয়েছেন আরো এক নারী। স্থানীয়রা অভিযুক্ত যুবককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।

রবিবার বিকাল ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ রাফিউল করিম।

নিহত রুমানা আক্তার (২৮) বরিশাল জেলার বন্দর থানার রায়পুরা গ্রামের হাসান হাওলাদারের স্ত্রী। তিনি সালনার একটি বেসরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। তার স্বামী হাসান হাওলাদার সালনার একটি গার্মেন্টের কর্মী।

এ ঘটনায় আহত নারীর নাম সাবিনা।তিনি জামালপুরের ইসলাসপুর এলাকার বাসিন্দা আয়নাল হকের স্ত্রী।

আটক যুবকের নাম কায়েস রানা (২৭)। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে। তিনি সালনার একটি গার্মেন্টে চাকরি করেন।

পূর্বের কোনো ঘটনাকে কেন্দ্র করে রবিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কায়েস ছুরি নিয়ে সাবিনার ঘরে যায়। এ সময় সাবিনার স্বামী বাসায় ছিলেন না।  ঘরে গিয়ে কায়েস সাবিনাকে ছুরি দিয়ে পিঠে ও গলায় এলোপাথারি আঘাত করেন।
তার  চিৎকার শুনে এগিয়ে যান রুমানা। তাকেও ছুরিকাঘাত করে কায়েস।  এতে অতিরিক্ত রুক্তাক্তক্ষরণে রুমানার মৃত্যু হয়।এ সময় তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে গুরুতর আহত অবস্থায় সাবিনাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ভর্তি করে।
স্থানীয়রা অভিযুক্ত কায়েস রানাকে আটক করে গাছের সাথে বেঁধে রাখে এবং পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার ও আটক কায়েস রানাকে থানায় নিয়ে যায়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ রাফিউল করিম বলেন, কী কারণে ঝগড়া বা রোমানাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। এ ঘটনায় কায়েস রানা নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!