Logo
শিরোনাম:
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে স্কুল বসত ঘর পুড়ে ছাই। কক্সবাজার হোটেল থেকে যুবলীগ নেতা এসএম আলমগীর গ্রেফতার। ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লা আটক। গাজীপুর চৌরাস্তা বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার এর ভেজাল মেয়াদউত্তীর্ণ খাবার এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন। গাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানাধীন ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া এলাকায় গত শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে পনেরটি ধারালো অস্ত্রসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনী। মানবিক হা-মীম যুব ফাউন্ডেশনের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদসহ তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তরিকতপন্থী ভক্তদের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতিকে ভাগ করার কোন সুযোগ নেই,জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা দেশের দুশমন। গাজীপুরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত,৩ বাসে অগ্নিসংযোগ।

গাজীপুর জেলা কারাগারের বন্দিরা সকাল ১১ টায় বিদ্রোহ শুরু করে।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সকাল ১০টায় গাজীপুর জেলা কারাগারের বন্দিরা বিদ্রোহ শুরু করে। এ সময় কারারক্ষীদের ছোঁড়া রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন ১৬ জন। আহতদের মধ্যে ৩ জন কারারক্ষীও রয়েছেন।

জানা যায়, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বন্দিরা আন্দোলন শুরু করে। গাছের ডালপালা ভেঙে জামা-কাপড় দিয়ে বেঁধে মই বানিয়ে বন্দিরা দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাওয়া চেষ্টা করে। পালানো ঠেকাতে কারারক্ষীরা গুলি করে। এলো-পাথাড়ি গুলিতে  ১৬ জন আহত হয়।

খবর পেয়ে সেনাবাহিনী কারাগারে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

কারাগার সূত্রে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন কারাগারে বিক্ষোভের খবরে গাজীপুর জেলা কারাগারে গত কয়েকদিন ধরে বন্দিরা আন্দোলন করে আসছিল। এদিকে ছাত্র ও রাজনৈতিক মামলার জামিনপ্রাপ্ত আসামিদের আজ বৃহস্পতিবার মুক্তি দিলে সেখানে থাকা অন্য বন্দিরাও মুক্তির দাবিতে সকাল ১১টা থেকে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে রাবার বুলেট ছোঁড়া হয়।

এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। তবে ভেতরে এখন সেনাবাহিনী এসেছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে কারাগারের ওই সূত্র জানিয়েছেন।

গাজীপুর জেলা কারাগারের চিকিৎসক ডা. মাকসুদা আক্তার বলেন, বন্দিরা যখন বিদ্রোহ শুরু করল, তখন রাবার বুলেট ছুড়লে ৫/৬ জন অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল। তবে সিরিয়াস কিছু না, প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর জ্ঞান ফিরে এসেছে। অনেকের শরীর রাবার বুলেটের আঘাত ছিল, এখন ড্রেসিং করে দিয়েছি। এরপর দেখলাম একজনের পর একজন আসছে। কারো চোখে আঘাত, কারো মাথায় আঘাত, কারো পায়ে আঘাত। অনেকের সেলাই করা লেগেছে। হয়ত কাউকে সরকারি হাসপাতালে রেফার্ড করা লাগতে পারে। এ পর্যন্ত ১৩ জন বন্দি সহ ৩ জন কারারক্ষীসহ ১৬ জন আহত হয়েছেন।

গাজীপুর জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ারুল করীম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘হঠাৎ কারাগারে গোলাগুলি শুরু হয়েছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost
error: এই সাইটের নিউজ কপি করা বেআইনী !!